প্রতিনিধি: লক্ষ্মীপুর জেলার ৫ টি আসনের মধ্যে ৩ টিতে আওয়ামীলীগ ও ১ টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বেসরকারী ভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসক ও রির্টানিং অফিসার সুরাইয়া জাহান।জেলা প্রশাসক কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীপুর-১ আসনে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রর্তীকের আনোয়ার হোসেন খান ৪০০৯৪ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে বিজয়ী হয়েছে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হাবিবুর রহমাস পবন (ঈগল) পেয়েছে ১৮১৫৬ জন। এই আসনে মোট ভোটার ২ লাখ ৬১ হাজার ৭ ৯৩ ভোটারের মধ্যে ৬১ হাজার ৯৬২ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। ভোটের হার শতকরা ২৩.৬৬%। মোট ৬ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেয়
লক্ষ্মীপুর-২ আসনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী (নৌকা) এ্যাড: নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন ১ লাখ ৩০ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সেলিনা ইসলাম (ঈগল) ৬০২৮ ভোট পেয়েছে এই আসনে মোট ৪ লাখ ৫১ হাজার ৪২৬ ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৮৬০ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। ভোটের হার ৩২.৯৭%। এই আসনে মোট ১৩ প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেয়।
লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনে আওয়ামীলীগের দলীয় (নৌকা) গোলাম ফারুক পিংকু ৫২ হাজার ২৯৩ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যক্ষ এম এ সাত্তার (ট্রাক) পেয়েছে ৩৫ হাজার ৬২৮ ভোট। এই আসনে ৪ লাখ ৩ হাজার ৭৪৩ ভোটারের মধ্যে ৯১ হাজার ২৩২ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। ভোটের হার ২২.৫৯%। এই আসনে মোট ৬ জন প্রার্থী অংশ নেয় এর মধ্যে জাতীয় পার্টির প্রার্থী নির্বাচনের ২ দিন আগে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দেয়।
লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: আবদুল্লাহ ৪৬ হাজার ৩৭২ জন ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের মোশারফ হোসেন (নৌকা) ৩৩ হাজার ৮১০ ভোট পেয়েছে। এই আসনে মোট ৩ লাখ ৭৯ হাজার ৬৩৪ জন ভোটারের মধ্যে ৮৯ হাজার ৭৫৯ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। ভোটের হার ২৩.৬৪%। এই আসনে মোট ৬ জন প্রার্থী অংশ নেয়।